দেশে তৈরি হলো সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ‘হার্টসবুক’

হার্টসবুক

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকের আদলে তৈরী করা দেশীয় সামাজিক যোগোযোগমাধ্যম ‘হার্টসবুক’ (heartsbook.com) বা এইচবি যাত্রা শুরু করেছে। এতে ফেসবুকের মতোই বিভিন্ন ফিচার রয়েছে। বাড়তি হিসেবে থাকছে টিভি দেখার অপশন ও তালিকায় ১০ হাজার পর্যন্ত বন্ধু সংযুক্ত করার সুযোগ।

রোববার (১৫ সেপ্টেম্বর) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে কেক কেটে হার্টসবুকের উদ্বোধন ঘোষণা করা হয়।

হার্টসবুক সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, ফেসবুকের মতোই হার্টসবুক বা এইচবিতে থাকছে লাইক, কমেন্ট ও শেয়ারিং সিস্টেম। হার্টসবুকে টিভি দেখার পাশাপাশি আরও থাকছে মেসেঞ্জার, ফটো, অডিও-ভিডিও পোস্ট করার অপশন। প্রচুর সংখ্যক স্টিকার ও কয়েন সেন্ড করা যাবে এতে।

উদ্বোধনকালে হার্টসবুকের চেয়ারম্যান অ্যান্ড সিইও মেজবাহ্ উদ্দিন সরকার রুবেল বলেন, বিশ্বে সামাজিক যোগাযোগের ক্ষেত্রে ‘হার্টসবুক’ জনগুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। আশা করছি, খুব শিগগিরই বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলংকা, চীন, জাপান, মালয়েশিয়া ছাড়াও এশিয়ার বিভিন্ন দেশ এবং ইউরোপ আমেরিকাসহ সারা বিশ্বে হার্টসবুকের ইউজার বৃদ্ধি পাবে।

যেকোনো স্মার্টফোনের গুগল প্লে স্টোর থেকে ‘হার্টসবুক’ লিখে সার্চ দিয়ে অ্যাপটি ডাউনলোডের পর সাইনআপ করে সহজেই হার্টসবুক ব্যবহার করা যাবে বলেও জানান তিনি।

হার্টসবুকের ভাইস চেয়ারম্যান অ্যান্ড ডিরেক্টর মাহাবুবা মোহাম্মদ বাবন সরকার, ভাইস চেয়ারম্যান অ্যান্ড ডিরেক্টর শামিমা সরকারসহ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যুক্তরাষ্ট্র, চীন, তুরস্ক, রাশিয়া, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, সিঙ্গাপুর, শ্রীলংকা, মালয়েশিয়া, হংকং, ইউক্রেন, তাইওয়ান, উজবেকিস্তান, ইন্দোনেশিয়া, সোমালিয়া, নাইজেরিয়া ও ফিলিপাইনের হার্টসবুকের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।