আত্মীয়কে বিয়ে করেছেন মোস্তাফিজ-আফ্রিদিসহ এই পাঁচ ক্রিকেটার

আত্মীয়তার সম্পর্ক আরও জোরালো করেছেন কাটার মাস্টার খ্যাত মোস্তাফিজুর রহমান। এছাড়া পাকিস্তানের সাবেক অধিনায়ক ও কিংবদন্তি ক্রিকেটার শহীদ আফ্রিদিও একই কাজ করেছেন। এ দুই তারকাসহ আরো পাঁচ ক্রিকেটার আত্মীয়র সঙ্গে বৈবাহিক বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন।

সদ্য শেষ হওয়া ইংল্যান্ড বিশ্বকাপের আগেই বিয়ের পিঁড়িতে বসেছিলেন দ্য ফিজ খ্যাত মোস্তাফিজুর রহমান। তিনি মেজো মামা রওনাগুল ইসলামের মেয়ে সুমাইয়া ইয়াসমিনকে বিবাহ করেন। মোস্তাফিজের স্ত্রী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম বর্ষের ছাত্রী।

ফিজ-সুমাইয়া

পাকিস্তানের সাবেক তারকা ক্রিকেটার সাঈদ আনোয়ার ১৯৯৬ সালে তার কাজিন লুবনার সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। লুবনা পেশায় একজন চিকিৎসক। সাঈদ আনোয়ার-লুবনা দম্পতির মেয়ে বিসমা ২০০১ সালে মারা যান।

আনোয়ার-লুবনা

ভারতের বিশ্বকাপজয়ী দলের সাবেক তারকা ক্রিকেটার বীরেন্দ্রর শেহবাগ বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন তার চাচাতো বোন আরতীর সঙ্গে। এখন থেকে ১৫ বছর আগে আরতি আহলাওয়াতের সঙ্গে বৈবাহিক সম্পর্ক গড়ে তোলেন শেহবাগ।

শেহবাগ-আরতী

পাকিস্তানের সাবেক অধিনায়ক ও কিংবদন্তি ক্রিকেটার শহীদ আফ্রিদিও মামাতো বোন নাদিয়াকে বিবাহ করেন। ইতিমধ্যে ১৯ বছর ধরে বৈবাহিক জীবন কাটিয়েছেন তারা। আফ্রিদি-নাদিয়া দম্পতির চার কন্যা রয়েছে। আফ্রিদির চার মেয়ের নাম আকসা, আনশা, আজওয়া ও আসমা।

আফ্রিদি-নাদিয়া

সম্প্রতি আফ্রিদি নিজের আত্মজীবনীতে বলেছেন, আমি আমার মেয়েদের ঘরের বাইরে খেলতে অপছন্দ করি। তারা পর্দা অনুসরণ করে চলবে। এটাই আমার চাওয়া।

বাংলাদেশ দলের উদীয়মান ক্রিকেটার মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত ২০১২ সালে মাত্র ১৬ বছর বয়সে খালাতো বোন সামিয়া শারমিনের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। তবে মাকে শারীরিকভাবে প্রহার করার অভিযোগে গত বছর স্ত্রীকে তালাক দেন মোসাদ্দেক।

সৈকত-সামিয়া