আজ ১৫ নভেম্বর। উপমহাদেশের প্রখ্যাত কথাসাহিত্যিক হাসান আজিজুল হকের দ্বিতীয় মৃত্যুবার্ষিকী। তিনি একাধারে গল্প, উপন্যাস ও প্রবন্ধ
শিক্ষার্থী ও সকল মানুষের মধ্যে বইয়ের প্রতি ভালোবাসার জায়গা তৈরি করতে, পাঠকের মস্তিস্কের উর্বরতা নিশ্চিত করতে
শিল্প সংস্কৃতির বিভিন্ন শাখায় অবদানের জন্য বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার অর্জন করেছেন সাতজন ব্যক্তিত্ব। আগামী ২৫ শে নভেম্বর একাডেমির
পূর্বে উদিত হয়ে সূর্য, পশ্চিমে যায় অস্তাচল, অক্ষরেখায় যুক্ত এ্যান্টার্কটিকা আর আর্কটিক।
ব্যস্ততম শহর রাজধানী ঢাকা। যে কোনো কিছু করতে হলে আপনাকে টাকা প্রদান করতে হবে। এমনকি এক গ্লাস পানি খেতে
রহমত শেখ একজন আফগানের কাবুল থেকে বাংলায় আগত ফল বিক্রেতা। ফল বিক্রি করতে সে কলকাতায় আসে। সেখানে
কাজী নজরুল ইসলাম প্রেমের কবি, দ্রোহের কবি। সাম্য, মানবতা, বিদ্রোহ তাঁর রচনাসম্ভারের ভাঁজে ভাঁজে ছড়িয়ে। শোষিত
‘‘জীবনে এমন কত বিচ্ছেদ, কত মৃত্যু আছে, ফিরিয়া ফল কি, পৃথিবীতে কে কাহার’’
এ কথা খুবই পরিচিত যে, নিয়মিত বই পড়ার অনেক উপকারিতা আছে। তাই এটি নতুন করে মনে করিয়ে দেওয়ার কিছু নেই
বিখ্যাত কথা সাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের লেখা ‘বিলাসী’। গল্পটিতে তিনি তৎকালীন হিন্দু সমাজের জাত-ভেদাভেদ
আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস উপলক্ষে ইচ্ছেপূরন মানবিক ফাউন্ডেশন উদ্যোগে সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের মাঝে শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ ও সাক্ষরতা অভিযান কর্মসূচি পালন করেছে।
কিছুকাল পরে কমলাকান্তের ডাক হইল। তখন একজন কনষ্টেবল রুল ঘুরাইয়া তাহাকে সঙ্গে করিয়া এজ্লাসে লইয়া গেল। আমি পিছু পিছু গেলাম
একাধারে বহু ভাষাবিদ, ছোটগল্পকার, ঔপন্যাসিক, অনুবাদক ও সবচেয়ে বেশি পরিচয় একজন রম্য-সাহিত্যিক।
১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে রচিত ‘একুশের গল্প’। চলচ্চিত্রকার জহির রান তার লেখনিতে তুলে ধরছেন ভাষা
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরে এক অনবদ্য সৃষ্টি ছোট গল্প। কবিগুরু তার লেখনির মাধ্যমে সে সময়ের সমাজের চিত্র তুলে ধরতেন। তেমনি
বাংলাদেশ শিশুসাহিত্য একাডেমি সম্মাননা পাচ্ছেন দেশের পাঁচ কৃতী লেখক।
মেয়েটা চুপ করে থাকে। কথা বলে না। নাকি বলে? চোখে! ছেলেটা ঘাড় ঘুড়িয়ে খানিক তাকায়। খানিক দ্বিধা। তারপর ফিরে চলে।
গ্রীষ্মের প্রচণ্ড তাপে যখন মানুষ অতিষ্ঠ, তখন ছায়া দিচ্ছে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের বুক চিরে বেরিয়ে আসা গাছগুলো। সবুজ গাছগুলো ছায়া দিয়েই…
কাক ডাকা ভোর খুব পছন্দের মেহেরুনের। যদিও জীবনের সব তিক্ত অভিজ্ঞতাগুলো এই ভোরেই সংগঠিত হয়েছে তার জীবনে। সৃষ্টিকর্তার সমর্পণে
জীবনানন্দ দাশ ওনার বিখ্যাত ১৩৩৩ কবিতার জাদুবাস্তবতায় ‘লেফট ফর সামওয়ান এলস’ বিষয়টা ব্যাখ্যা করে দিয়েছেন সুন্দরভাবে। উনি